বকুলগন্ধে বন্যা এল(প্রকৃতি|তপতী)
বজাও রে মোহন বাঁশি(ভানুসিংহের পদাবলী)
বজ্রমানিক দিয়ে গাঁথা(প্রকৃতি)
বজ্রে তোমার বাজে বাঁশি(পূজা)
বড়ো আশা করে এসেছি গো(পূজা ও প্রার্থনা)
বড়ো থাকি কাছাকাছি(নাট্যগীতি)
বড়ো বিস্ময় লাগে হেরি তোমারে(প্রেম ও প্রকৃতি)
বড়ো বেদনার মতো বেজেছ তুমি হে আমার প্রাণে(প্রেম)
বঁধু, কোন্ আলো লাগল চোখে (বঁধু, কোন্ মায়া)(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|চিত্রাঙ্গদা)
বঁধু, তোমায় করব রাজা তরুতলে(প্রেম)
বঁধু, মিছে রাগ কোরো না, কোরো না(প্রেম ও প্রকৃতি)
বঁধুয়া, অসময়ে কেন হে প্রকাশ(নাট্যগীতি|প্রায়শ্চিত্ত)
বঁধুয়া, হিয়া-পর আও রে(ভানুসিংহের পদাবলী)
বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল(নাট্যগীতি)
বনে এমন ফুল ফুটেছে(প্রেম)
বনে বনে সবে মিলে(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|কালমৃগয়া)
বনে যদি ফুটল কুসুম নেই কেন সেই পাখি(প্রেম)
বন্ধু, কিসের তরে অশ্রু ঝরে (কিসের তরে অশ্রু)(নাট্যগীতি)
বন্ধু, রহো রহো সাথে(প্রকৃতি)
বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি(পূজা)
বর্ষ ওই গেল চলে(পূজা ও প্রার্থনা)
বর্ষ গেল, বৃথা গেল, কিছুই করি নি হায়(পূজা)
বর্ষণমন্দ্রিত অন্ধকারে এসেছি তোমারি দ্বারে(প্রেম)
বল্‌, গোলাপ, মোরে বল্‌(প্রেম)
বল্ দেখি সখী লো (সখী, বলো দেখি লো / বলো দেখি সখী লো)(প্রেম)
বল তো এইবারের মতো(পূজা)
বল দাও মোরে বল দাও(পূজা)
বলব কী আর বলব খুড়ো(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|বাল্মীকিপ্রতিভা)
বলি, ও আমার গোলাপ-বালা(প্রেম ও প্রকৃতি)
বলি গো সজনী, যেয়ো না(প্রেম ও প্রকৃতি)
বলে, দাও জল, দাও জল(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|চণ্ডালিকা)
বলেছিল ‘ধরা দেব না’(নাট্যগীতি)
বলো দেখি সখী লো (সখী, বলো দেখি লো / বল্ দেখি সখী লো )(প্রেম)
বলো বলো পিতা, কোথা সে গিয়েছে(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|কালমৃগয়া)
বলো বলো, বন্ধু, বলো(পূজা ও প্রার্থনা)
বলো সখী, বলো তারি নাম(প্রেম|তাসের দেশ)
বসন্ত আওল রে(ভানুসিংহের পদাবলী)
বসন্ত তার গান লিখে যায়(প্রকৃতি)
বসন্ত, তোর শেষ করে দে(প্রকৃতি|অরূপরতন)
বসন্তপ্রভাতে এক মালতীর ফুল(নাট্যগীতি)
বসন্ত সে যায় যে হেসে, যাবার কালে(প্রেম)
বসন্তে আজ ধরার চিত্ত হল উতলা(প্রকৃতি)
বসন্তে কি শুধু কেবল ফোটা ফুলের মেলা রে(প্রকৃতি|রাজা)
বসন্তে ফুল গাঁথল আমার জয়ের মালা(প্রকৃতি|ফাল্গুনী)
বসন্তে বসন্তে তোমার কবিরে দাও ডাক(প্রকৃতি)
বসে আছি হে কবে শুনিব তোমার বাণী(পূজা)
বহু যুগের ও পার হতে আষাঢ় এল আমার মনে(প্রকৃতি)
বহে নিরন্তর অনন্ত আনন্দধারা(পূজা)
বাকি আমি রাখব না কিছুই(প্রকৃতি)
বাংলার মাটি বাংলার জল(স্বদেশ)
বাঁচান বাঁচি, মারেন মরি(পূজা|প্রায়শ্চিত্ত)
বাছা, তুই যে আমার বুক-চেরা ধন (তুই যে আমার বুক-চেরা ধন)(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|চণ্ডালিকা)
বাছা, সহজ ক’রে বল্ আমাকে(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|চণ্ডালিকা)
বাজাও আমারে বাজাও(পূজা)
বাজাও তুমি, কবি, তোমার সঙ্গীত সুমধুর(পূজা)
বাজিবে, সখী, বাঁশি বাজিবে(প্রেম|শাপমোচন)
বাজিল কাহার বীণা মধুর স্বরে(প্রেম)
বাজে করুণ সুরে হায় দূরে(প্রেম)
বাজে গুরুগুরু শঙ্কার ডঙ্কা(বিচিত্র|শ্যামা)
বাজে বাজে রম্যবীণা বাজে(পূজা)
বাজে রে বাজে ডমরু বাজে(নাট্যগীতি)
বাজো রে বাঁশরি, বাজো(নাট্যগীতি|শাপমোচন)
বাণী তব ধায় অনন্ত গগনে লোকে লোকে(পূজা)
বাণী বীণাপাণি, করুণাময়ী(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|বাল্মীকিপ্রতিভা)
বাণী মোর নাহি(প্রেম)
বাদরবরখন, নীরদগরজন, বিজুলীচমকন ঘোর(ভানুসিংহের পদাবলী)
বাদল-দিনের প্রথম কদম ফুল(প্রকৃতি)
বাদল-ধারা হল সারা, বাজে বিদায়-সুর(প্রকৃতি)
বাদল-বাউল বাজায় রে একতারা(প্রকৃতি)
বাদল-মেঘে মাদল বাজে(প্রকৃতি)
বাঁধন কেন ভূষণ-বেশে(নাট্যগীতি)
বাঁধন-ছেঁড়ার সাধন হবে(পূজা)
বাধা দিলে বাধবে লড়াই, মরতে হবে(পূজা|অরূপরতন)
বারতা পেয়েছি মনে মনে (হে সখা, বারতা পেয়েছি মনে মনে)(প্রেম)
বার বার, সখি, বারণ করনু ন যাও মথুরাধাম(ভানুসিংহের পদাবলী)
বারে বারে পেয়েছি যে তারে(পূজা)
বারে বারে ফিরে ফিরে তোমার পানে(প্রেম ও প্রকৃতি)
বাঁশরি বাজাতে চাহি, বাঁশরি বাজিল কই(প্রেম)
বাঁশি আমি বাজাই নি কি পথের ধারে ধারে(প্রেম)
বাসন্তী, হে ভূবনমোহিনী(প্রকৃতি)
বাহির পথে বিবাগী হিয়া(প্রেম)
বাহির হলেম আমি আপন ভিতর হতে(নাট্যগীতি)
বাহিরে ভুল হানবে যখন অন্তরে ভুল ভাঙবে কি(পূজা|অরূপরতন| শাপমোচন)
বিজয়মালা এনো আমার লাগি(প্রেম|তাসের দেশ)
বিদায় করেছ যারে নয়নজলে(প্রেম|মায়ার খেলা)
বিদায় নিয়ে গিয়েছিলেম বারে বারে(প্রকৃতি|ফাল্গুনী)
বিদায় যখন চাইবে তুমি দক্ষিণসমীরে(প্রকৃতি)
বিধি ডাগর আঁখি যদি দিয়েছিল(প্রেম ও প্রকৃতি)
বিধির বাঁধন কাটবে তুমি এমন শক্তিমান(স্বদেশ)
বিনা সাজে সাজি দেখা দিয়েছিলে কবে(প্রেম|চিত্রাঙ্গদা)
বিপদে মোরে রক্ষা করো এ নহে মোর প্রার্থনা(পূজা)
বিপাশার তীরে ভ্রমিবারে যাই(নাট্যগীতি)
বিপুল তরঙ্গ রে, বিপুল তরঙ্গ রে(পূজা)
বিমল আনন্দে জাগো রে(পূজা)
বিরস দিন, বিরল কাজ, প্রবল বিদ্রোহে(প্রেম)
বিরহ মধুর হল আজি মধুরাতে(প্রেম)
বিরহে মরিব ব’লে ছিল মনে পণ(নাট্যগীতি)
বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ(পূজা|অরূপরতন)
বিশ্ববীণারবে বিশ্বজন মোহিছে(প্রকৃতি)
বিশ্ব যখন নিদ্রামগন, গগন অন্ধকার(পূজা)
বিশ্ববিদ্যাতীর্থপ্রাঙ্গন কর’ মহোজ্জ্বল আজ হে(আনুষ্ঠানিক সংগীত)
বিশ্বরাজালয়ে বিশ্ববীণা বাজিছে(আনুষ্ঠানিক)
বিশ্বসাথে যোগে যেথায় বিহারো(পূজা)
বীণা বাজাও হে মম অন্তরে(পূজা)
বুক বেঁধে তুই দাঁড়া দেখি(স্বদেশ)
বুক যে ফেটে যায়(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|শ্যামা)
বুকের বসন ছিঁড়ে (আজ বুকের বসন ছিঁড়ে)(প্রেম ও প্রকৃতি)
বুঝি এল, বুঝি এল ওরে প্রাণ(প্রেম ও প্রকৃতি)
বুঝি ওই সুদূরে ডাকিল মোরে(পূজা ও প্রার্থনা)
বুঝি বেলা বহে যায়(প্রেম)
বুঝেছি কি বুঝি নাই বা সে তর্কে কাজ নাই(পূজা)
বুঝেছি বুঝেছি সখা, ভেঙেছে প্রণয়(নাট্যগীতি)
বৃথা গেয়েছি বহু গান(প্রেম ও প্রকৃতি)
বৃষ্টিশেষের হাওয়া কিসের খোঁজে বইছে ধীরে ধীরে(প্রকৃতি)
বেদনা কী ভাষায় রে(প্রকৃতি)
বেদনায় ভরে গিয়েছে পেয়ালা, নিয়ো হে নিয়ো(প্রেম)
বেঁধেছ প্রেমের পাশে ওহে প্রেমময়(পূজা)
বেলা গেল তোমার পথ চেয়ে(পূজা)
বেলা যায় বহিয়া(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|চিত্রাঙ্গদা)
বেলা যে চলে যায়(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|কালমৃগয়া)
বেসুর বাজে রে(পূজা)
বৈশাখ হে, মৌনী তাপস(প্রকৃতি)
বৈশাখের এই ভোরের হাওয়া আসে মৃদুমন্দ(প্রকৃতি)
বোলো না, বোলো না, বোলো না– আমি দয়াময়ী(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|শ্যামা)
ব্যর্থ প্রাণের আবর্জনা পুড়িয়ে ফেলে আগুন জ্বালো(স্বদেশ)
ব্যাকুল প্রাণ কোথা সুদূরে ফিরে(পূজা)
ব্যাকুল বকুলের ফুলে(প্রকৃতি)
ব্যাকুল হয়ে বনে বনে(গীতিনাট্য-নৃত্যনাট্য|বাল্মীকিপ্রতিভা)