আদর্শ প্রশ্ন

জ্ঞানের বিষয় ও ভাবের বিষয় প্রকাশের ভাষায় পার্থক্য কী। দৃষ্টান্ত দেখাও। ভাষা রচনায় কবিত্বের বিশেষত্ব কী।

ভাষার কাজ জ্ঞানের বিষয়ের সংবাদ দেওয়া, বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করা, হৃদয়ভাবকে প্রতীতিগোচর করা, ভাষার অন্য আর একটি কী কাজ আছে জানাও। কী দিয়ে তার মূল্য নির্ণয় করি।

প্রাকৃত জগতে যা দুঃখজনক সাহিত্যে তা আদর পায় কেন।

প্রাচীন সাহিত্যে কি ছন্দের একমাত্র প্রয়োজন ছিল কাব্যকে সৌন্দর্য দেওয়া।

কোন্‌ কোন্‌ অক্ষর-মাত্রা বাংলা ছন্দের মূলে। চলতি ভাষা ও সাধু ভাষার কবিতায় ছন্দোবিন্যাসের প্রভেদ কী।


মধ্য পরীক্ষা
বাংলাভাষা ও সাহিত্য
অতিরিক্ত পাঠ্য
বিশ্বপরিচয়

প্রাকৃত জগৎ আর সচেতন প্রাণীর জগৎ দুই স্বতন্ত্র পদার্থ। এই প্রাণীর জগৎ ইন্দ্রিয়বোধের ভিতর দিয়ে চেতনের কাছে বিশেষত্ব লাভ করে। এই বোধের জগৎ প্রাকৃত জগতের বিপরীত বললেই হয়। প্রকৃতিতে যা বৃহৎ আমাদের কাছে তা ছোটো, যা সচল তা অচল, যা ভারহীন তা ভারবান, যা বৈদ্যুতের আবর্তনমাত্র আমরা তাকে কঠিন তরল ও বায়ব পদার্থরূপে ব্যবহার করি। যে প্রাকৃত শক্তি আমাদের কাছে সব চেয়ে মূল্যবান, যা বিশ্বপরিচয়ের প্রথম ভূমিকা ক’রে দিয়েছে, যা আমাদের বোধের কাছে আলোরূপে প্রতীয়মান, তার গতিবেগ এবং তার গতিপ্রকৃতি সম্বন্ধে বিশ্বপরিচয় গ্রন্থে যা পড়েছ তার আলোচনা করো।—

(ক) আলো যে চলে তার সব চেয়ে নিকটের প্রমাণ পেয়েছি কোথা থেকে।

(খ) মানুষ আলোর গতিভঙ্গীর কী খবর আবিষ্কার করেছে।

(গ) আলোকের ধারা একটি নয়, অনেকগুলি, সে সম্বন্ধে বলবার কী আছে।

(ঘ) বিশ্বব্যাপী তেজের কাঁপন সম্বন্ধে কী বলা হয়েছে।

(ঙ) সূর্যালোকের ভিন্ন ভিন্ন রশ্মি সম্বন্ধে বক্তব্য কী। অদৃশ্য রশ্মির কথা বলো।

(চ) মৌলিক পদার্থের উদ্দীপ্ত গ্যাসের বর্ণলিপি থেকে তার পরিচয় পাবার বিবরণ।

(ছ) যদিও সূর্যের সমষ্টিবদ্ধ আলো সাদা, তবু নানা জিনিসের নানা রং দেখি কেন।

১। বিশ্বের সূক্ষ্মতম মৌলিক ও যৌগিক উপাদানের অর্থ কী।

২। এক কালে অ্যাটম অর্থাৎ পরমাণুকে জগতের সূক্ষ্মতম অবিভাজ্য উপাদন ব’লে মনে করা হোত। অবশেষে তাকেও বিভাগ ক’রে কী পাওয়া গেল। যা পাওয়া গেল তার স্বরূপ কী। দুই জাতের বৈদ্যুতের কথা।

৩। অণু-পরমাণুগুলি যতই ঘেঁষাঘেঁষি ক’রে থাকে তবু তাদের মাঝে মাঝে ফাঁক থাকে। কেন ফাঁক থাকে।

৪। আমরা যে তাপ অনুভব করি তা কিসের থেকে।

৫। হাইড্রোজেন গ্যাসের পরমাণুতে যে দুটি বৈদ্যুতকণা আছে তাদের ভিন্নতা কী।