প্রকল্প সম্বন্ধেপ্রকল্প রূপায়ণেরবীন্দ্র-রচনাবলীজ্ঞাতব্য বিষয়পাঠকের চোখেআমাদের লিখুনডাউনলোডঅন্যান্য রচনা-সম্ভার |
নিমেষে কে ঝাঁপে মেঘ গগনমণ্ডল।
চারি মেঘে বরিষে মুষলধারে জল॥
কলিঙ্গে থাকিয়া মেঘ করে ঘোর নাদ।
প্রলয় ভাবিয়া প্রজা ভাবয়ে বিষাদ॥
করিকর-সমান বরিষে জলধারা।
জলে মহী একাকার, পথ হৈল হারা॥
ঘন বাজধ্বনি চারি মেঘের গ র্জ ন।
কারো কথা শুনিতে না পায় কোনো জন॥
পরিচ্ছিন্ন নাহি সন্ধ্যা দিবস রজনী।
সোঙরে সকল লোক জনক জননী॥
হুড় হুড় দুড় দুড় শুনি ঝন ঝন।
না পায় দেখিতে কেহ রবির কিরণ॥
গ র্ত ছাড়ি ভুজঙ্গম ভাসি বুলে জলে।
নাহিক নি র্জ ন স্থান কলিঙ্গ নগরে॥
মাঝিয়াতে পড়ে শিলা বিদারিয়া চাল।
ভাদ্রমাসেতে যেন পড়ে পা কা তাল॥
চারি দিকে ধায় ঢেউ প র্ব ত বিশাল।
উড়ি পড়ে ঘর গোলা করে দোলমাল॥
N.B. Candidates are required to answer any three out of the four questions of this paper.
১। প্রবন্ধ রচনা নিম্নে উদ্ধৃত দুইটি রচনার মধ্যে যে কোনটি অবলম্বন করিয়া প্রবন্ধ লিখ –
(ক) সঞ্চয় ও সঞ্চার।
শক্তিসঞ্চয় যে প্রকার আবশ্যক, তাহার বিকিরণও সেইরূপ বা তদপেক্ষা অধিক আবশ্যক। হৃৎপিণ্ডে রুধিরসঞ্চয় অত্যাবশ্যক; তাহার শরীরময় সঞ্চালন না হইলেই মৃত্যু। কুলবিশেষ বা জাতিবিশেষে সমাজের কল্যাণের জন্য বিদ্যা বা শক্তি কেন্দ্রীভূত হওয়া এক কালের জন্য অতি আবশ্যক, কিন্তু সেই কেন্দ্রীভূত শক্তি কেবল সর্বতসঞ্চারের জন্য পুঞ্জীকৃত। যদি তাহা না হইতে পারে, সে সমাজশরীর নিশ্চয়ই ক্ষিপ্র মৃত্যুমুখে পতিত হয়।