ললাটের লিখন
আরম্ভ হোক। কাল থেকে তোমার ব্রতের পথে যাত্রা করে চলব শেষ দিন পর্যন্ত। ”

মুক্তারাম উঠে দাঁড়ালে। কোনো কথা না বলে ডান হাতে স্পর্শ করলে সুষমার মাথা। সুষমা থালা থেকে ফুলগুলি নিয়ে মুক্তারামের দুই পা ঢেকে দিলে।


পরিশিষ্ট

 

পৃথ্বীশ একখানা চিঠি পেলে। চলে গেল সব কাজ থেকে ছুটি নিয়ে ডেরাদুনে, একটা নিষ্ঠুর গল্প লেখবার জন্য। সকলের চেয়ে কালিমা লেপনে পূজনীয়ের চরিত্রে। এই তার প্রতিশোধ, তার সান্ত্বনা। পাঠকেরা বুঝলে কাদের লক্ষ্য করে লেখা, উপভোগ করলে কুৎসা, বললে এইটে নবযুগের বাংলা সাহিত্যের একটা শ্রেষ্ঠ অর্ঘ্য। একজন ভক্ত যখন লেখাটা মুক্তারামকে দেখালে, মুক্তারাম বললে — “ লেখকের শক্তি আছে রচনার। ”